কিভাবে করবো

বিকাশ থেকে লোন নেওয়ার উপায় কি? বিস্তারিত জেনে নিন

5/5 - (2 votes)

বিকাশের কল্যাণে আমাদের জীবনযাত্রা এখন অনেক সহজ হয়ে গেছে, এটা তো আমরা সবাই জানি। টাকা পাঠানো, বিল দেওয়া, মোবাইল রিচার্জ করা – সবকিছুই এখন হাতের মুঠোয়। কিন্তু কখনো যদি এমন হয় যে হঠাৎ করে কিছু টাকার দরকার পড়ল, তখন কী করবেন? চিন্তা নেই, বিকাশ কিন্তু সেই সমস্যারও সমাধান করে দিয়েছে! সিটি ব্যাংক এবং বিকাশ মিলে নিয়ে এসেছে ডিজিটাল ন্যানো লোন (Digital Nano Loan) এর সুবিধা। আজকের ব্লগ পোস্টে আমরা আলোচনা করব, কিভাবে বিকাশ থেকে লোন নিতে পারবেন (bikash theke loan neyar niom) এবং এই লোনের খুঁটিনাটি বিষয়গুলো সম্পর্কে

বিকাশ থেকে লোন নেওয়ার উপায় কি?
বিকাশ থেকে লোন নেওয়ার উপায় কি?

বিকাশ থেকে লোন নেওয়ার নিয়ম : ডিজিটাল ন্যানো লোন (Digital Nano Loan)

বিকাশ এখন শুধু টাকা লেনদেনের মাধ্যম নয়, এটি একটি স্মার্ট সলিউশন। জরুরি প্রয়োজনে আর্থিক সহায়তা পাওয়ার জন্য বিকাশ সিটি ব্যাংক-এর সাথে পার্টনারশিপের মাধ্যমে নিয়ে এসেছে ডিজিটাল ন্যানো লোন। এই লোন পাওয়ার নিয়মগুলো বেশ সহজ। চলুন, ধাপে ধাপে জেনে নেই কিভাবে আপনি এই সুবিধা পেতে পারেন।

ডিজিটাল ন্যানো লোন কী?

ডিজিটাল ন্যানো লোন হলো সিটি ব্যাংক এবং বিকাশের যৌথ উদ্যোগে দেওয়া ছোট অঙ্কের ঋণ। হঠাৎ করে টাকার প্রয়োজন হলে, খুব সহজেই বিকাশ অ্যাপের মাধ্যমে এই লোন নেওয়া যায়। এই লোন পাওয়ার প্রক্রিয়াটি খুবই দ্রুত এবং ঝামেলাবিহীন।

কারা এই লোন পাওয়ার যোগ্য?

সবাই কিন্তু এই লোন পাবেন না। যোগ্যতার কিছু বিষয় আছে। সেগুলো হলো:

  • আপনার বিকাশ অ্যাকাউন্ট থাকতে হবে এবং সেটি সচল থাকতে হবে।
  • আপনার অ্যাকাউন্টের লেনদেন নিয়মিত হতে হবে।
  • সিটি ব্যাংক এবং বিকাশের দেওয়া শর্তগুলো আপনাকে মানতে হবে।
  • আপনার বয়স ১৮ বছর বা তার বেশি হতে হবে।
  • আপনার অবশ্যই জাতীয় পরিচয়পত্র থাকতে হবে।

লোনের জন্য কিভাবে আবেদন করবেন?

বিকাশ থেকে লোন (bikash loan) নেওয়ার প্রক্রিয়াটি কয়েকটি সহজ ধাপে বিভক্ত। নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো:

ধাপ ১: বিকাশ অ্যাপ ডাউনলোড এবং লগইন

প্রথমেই আপনার স্মার্টফোনে বিকাশ অ্যাপটি ডাউনলোড করুন। যদি আগে থেকেই ডাউনলোড করা থাকে, তাহলে Google Play Store অথবা App Store থেকে আপডেট করে নিন। এরপর আপনার বিকাশ অ্যাকাউন্ট নম্বর এবং পিন দিয়ে লগইন করুন।

ধাপ ২: লোনের অপশনটি খুঁজুন

অ্যাপে লগইন করার পর, হোমস্ক্রিনে “লোন” অথবা “Loan” অপশনটি খুঁজুন। এটি সাধারণত “ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস” অথবা “Financial Services” সেকশনে থাকে। যদি সেখানে না পান, তাহলে অ্যাপের মেনু অপশন থেকে খুঁজে নিতে পারেন।

ধাপ ৩: লোনের জন্য আবেদন করুন

“লোন” অপশনে ক্লিক করার পর, আপনাকে লোনের জন্য আবেদন করার একটি ফর্ম দেওয়া হবে। এই ফর্মে আপনার কিছু ব্যক্তিগত তথ্য, যেমন – নাম, ঠিকানা, পেশা, মাসিক আয় ইত্যাদি দিতে হতে পারে। সঠিক তথ্য দিয়ে ফর্মটি পূরণ করুন।

ধাপ ৪: শর্তাবলী পড়ুন এবং সম্মতি দিন

ফর্মটি পূরণ করার পর, আপনাকে সিটি ব্যাংক এবং বিকাশের কিছু শর্তাবলী দেওয়া হবে। এগুলো মনোযোগ দিয়ে পড়ুন এবং যদি আপনি সম্মত হন, তাহলে “আমি সম্মত” অথবা “I Agree” অপশনে টিক দিন।

ধাপ ৫: লোনের পরিমাণ নির্বাচন করুন

এরপর আপনাকে লোনের পরিমাণ নির্বাচন করতে বলা হবে। আপনি কত টাকা লোন নিতে চান, তা নির্বাচন করুন। সাধারণত, এই লোনের পরিমাণ ৫০০ টাকা থেকে শুরু করে ২০,০০০ টাকা পর্যন্ত হতে পারে। আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী একটি পরিমাণ নির্বাচন করুন।

ধাপ ৬: আবেদন জমা দিন

লোনের পরিমাণ নির্বাচন করার পর, আপনার আবেদনটি জমা দিন। আবেদন জমা দেওয়ার পর, বিকাশ এবং সিটি ব্যাংক আপনার তথ্য যাচাই করবে।

ধাপ ৭: লোন অনুমোদন এবং বিতরণ

যদি আপনার আবেদন সফল হয়, তাহলে আপনার লোন অনুমোদন করা হবে। লোন অনুমোদিত হলে, টাকা সরাসরি আপনার বিকাশ অ্যাকাউন্টে চলে আসবে।

লোনের সুদ এবং পরিশোধের নিয়মাবলী

লোন নেওয়ার আগে এর সুদ এবং পরিশোধের নিয়মাবলী সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেওয়া ভালো।

  • সাধারণত, এই লোনের সুদ অন্যান্য লোনের চেয়ে কিছুটা বেশি হয়ে থাকে।
  • লোন পরিশোধের জন্য আপনাকে নির্দিষ্ট সময় দেওয়া হবে, যা সাধারণত ১ থেকে ৩ মাস পর্যন্ত হতে পারে।
  • আপনি বিকাশ অ্যাপের মাধ্যমেই কিস্তিতে এই লোন পরিশোধ করতে পারবেন।
  • সময়মত লোন পরিশোধ না করলে অতিরিক্ত চার্জ এবং জরিমানা হতে পারে।

ডিজিটাল ন্যানো লোনের সুবিধা

  • সহজ আবেদন প্রক্রিয়া: খুব সহজেই বিকাশ অ্যাপ দিয়ে লোনের জন্য আবেদন করা যায়।
  • দ্রুত অনুমোদন: আবেদন করার কয়েক মিনিটের মধ্যেই লোন পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
  • কম কাগজপত্র: এই লোনের জন্য খুব বেশি কাগজপত্র জমা দেওয়ার প্রয়োজন হয় না।
  • যেকোনো সময়: আপনি যেকোনো সময়, দিন বা রাতে লোনের জন্য আবেদন করতে পারেন।

ডিজিটাল ন্যানো লোনের অসুবিধা

  • উচ্চ সুদ: অন্যান্য লোনের তুলনায় এই লোনের সুদ তুলনামূলকভাবে বেশি।
  • সীমিত পরিমাণ: লোনের পরিমাণ সাধারণত ছোট হয়ে থাকে, যা বড় প্রয়োজন মেটানোর জন্য যথেষ্ট নাও হতে পারে।
  • সবাই পায় না: নির্দিষ্ট কিছু শর্ত পূরণ করতে না পারলে এই লোন পাওয়া যায় না।

বিকাশ লোন পাওয়ার যোগ্যতা

বিকাশ থেকে লোন (Bikash Loan) পাওয়ার জন্য কিছু নির্দিষ্ট যোগ্যতা লাগে, যা নিচে উল্লেখ করা হলো:

নিয়মিত বিকাশ ব্যবহারকারী

বিকাশ থেকে লোন পেতে হলে, আপনাকে নিয়মিত বিকাশ ব্যবহারকারী হতে হবে। আপনার বিকাশ অ্যাকাউন্টে নিয়মিত লেনদেন থাকতে হবে। যারা শুধুমাত্র অ্যাকাউন্ট খুলে ফেলে রেখেছেন, তাদের লোন পাওয়ার সম্ভাবনা কম।

বয়স

বিকাশ থেকে লোন পেতে হলে আপনার বয়স কমপক্ষে ১৮ বছর হতে হবে।

জাতীয় পরিচয়পত্র

লোনের আবেদনের জন্য আপনার জাতীয় পরিচয়পত্র (National ID Card) থাকতে হবে। এটি আপনার পরিচয় এবং নাগরিকত্বের প্রমাণ হিসেবে ব্যবহৃত হবে।

সচল অ্যাকাউন্ট

আপনার বিকাশ অ্যাকাউন্ট সচল থাকতে হবে। যদি আপনার অ্যাকাউন্ট বন্ধ থাকে বা কোনো সমস্যা থাকে, তাহলে আপনি লোন পাবেন না।

ক্রেডিট স্কোর

বিকাশ আপনার ক্রেডিট স্কোর যাচাই করতে পারে। ক্রেডিট স্কোর ভালো থাকলে লোন পাওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।

বিকাশ লোন পরিশোধ করার নিয়ম

বিকাশ থেকে লোন পরিশোধ করা খুবই সহজ। আপনি কয়েকটি উপায়ে আপনার লোন পরিশোধ করতে পারেন:

বিকাশ অ্যাপ

বিকাশ অ্যাপের মাধ্যমে আপনি সহজেই লোন পরিশোধ করতে পারবেন। অ্যাপে “লোন পরিশোধ” অথবা “Loan Repayment” অপশনটিতে গিয়ে আপনার কিস্তি পরিশোধ করতে পারবেন।

অটো-ডেবিট

আপনি অটো-ডেবিট অপশন চালু করে রাখলে, আপনার অ্যাকাউন্ট থেকে প্রতি মাসে নির্দিষ্ট তারিখে স্বয়ংক্রিয়ভাবে কিস্তি কেটে নেওয়া হবে।

ম্যানুয়াল পরিশোধ

আপনি চাইলে প্রতি মাসে ম্যানুয়ালি বিকাশ অ্যাপে গিয়ে লোন পরিশোধ করতে পারবেন।

বিকাশ লোন নিতে কি কি ডকুমেন্টস লাগে?

বিকাশ থেকে লোন নিতে সাধারণত খুব বেশি ডকুমেন্টস এর প্রয়োজন হয় না। তবে কিছু কাগজপত্র আপনার হাতের কাছে রাখতে পারেন:

  • জাতীয় পরিচয়পত্র (NID)
  • পাসপোর্ট সাইজের ছবি (যদি লাগে)
  • অন্যান্য ব্যক্তিগত তথ্য

বিকাশ লোন হেল্পলাইন নম্বর

যদি আপনার বিকাশ লোন নিয়ে কোনো প্রশ্ন থাকে বা কোনো সমস্যা হয়, তাহলে আপনি বিকাশের হেল্পলাইন নম্বরে যোগাযোগ করতে পারেন। বিকাশের হেল্পলাইন নম্বর হলো ১৬২৪৭। এছাড়াও, আপনি বিকাশের ওয়েবসাইট এবং ফেসবুক পেজেও সাহায্য চাইতে পারেন।

সিটি ব্যাংক ডিজিটাল লোন

সিটি ব্যাংক ডিজিটাল লোন (City Bank Digital Loan) একটি বিশেষ ফিনান্সিয়াল সার্ভিস, যা সিটি ব্যাংক এবং বিকাশ যৌথভাবে প্রদান করে। এই লোনের মাধ্যমে গ্রাহকরা খুব সহজেই তাদের স্মার্টফোন ব্যবহার করে ঋণ নিতে পারে।

সিটি ব্যাংক ডিজিটাল লোনের সুবিধা

  • সহজ আবেদন প্রক্রিয়া: এই লোনের জন্য আবেদন করা খুবই সহজ। বিকাশ অ্যাপের মাধ্যমে কয়েক মিনিটের মধ্যেই আবেদন করা যায়।
  • দ্রুত অনুমোদন: আবেদন করার পরে খুব দ্রুত লোন অনুমোদন হয়ে যায়, যা গ্রাহকদের জন্য খুবই উপযোগী।
  • কম কাগজপত্র: এই লোনের জন্য খুব বেশি কাগজপত্র জমা দেওয়ার প্রয়োজন হয় না। শুধুমাত্র আপনার জাতীয় পরিচয়পত্র এবং কিছু ব্যক্তিগত তথ্য হলেই যথেষ্ট।
  • যেকোনো সময়: আপনি দিন বা রাতের যেকোনো সময় লোনের জন্য আবেদন করতে পারেন।

সিটি ব্যাংক ডিজিটাল লোন পাওয়ার যোগ্যতা

  • বিকাশ গ্রাহক: আপনাকে অবশ্যই একজন নিবন্ধিত বিকাশ গ্রাহক হতে হবে।
  • সক্রিয় অ্যাকাউন্ট: আপনার বিকাশ অ্যাকাউন্টটি সক্রিয় থাকতে হবে এবং নিয়মিত লেনদেন থাকতে হবে।
  • সিটি ব্যাংকের শর্তাবলী: সিটি ব্যাংকের দেওয়া শর্তাবলী আপনাকে অবশ্যই মেনে চলতে হবে।

সিটি ব্যাংক ডিজিটাল লোন পরিশোধের নিয়মাবলী

  • বিকাশ অ্যাপ: আপনি বিকাশ অ্যাপের মাধ্যমে সহজেই লোনের কিস্তি পরিশোধ করতে পারবেন।
  • সময়সীমা: লোন পরিশোধের জন্য আপনাকে একটি নির্দিষ্ট সময়সীমা দেওয়া হবে এবং সেই সময়ের মধ্যে আপনাকে কিস্তি পরিশোধ করতে হবে।
  • অটো-ডেবিট: আপনি অটো-ডেবিট অপশন ব্যবহার করে প্রতি মাসে আপনার বিকাশ অ্যাকাউন্ট থেকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে কিস্তি পরিশোধ করতে পারবেন।

বিকাশ থেকে লোন নেওয়ার উপায় সম্পর্কে কিছু প্রশ্ন ও উত্তর (FAQ)

এখানে কিছু সাধারণ প্রশ্ন এবং তাদের উত্তর দেওয়া হলো, যা আপনাকে বিকাশ থেকে লোন নেওয়ার নিয়ম (bikash theke loan neyar niom) সম্পর্কে আরও স্পষ্ট ধারণা দেবে:

বিকাশ লোন কত টাকা পর্যন্ত পাওয়া যায়?

বিকাশ থেকে সাধারণত ৫০০ টাকা থেকে শুরু করে ২০,০০০ টাকা পর্যন্ত লোন পাওয়া যায়।

বিকাশ লোন পেতে কত দিন লাগে?

আবেদন করার পর, সাধারণত কয়েক মিনিটের মধ্যেই লোন অনুমোদন হয়ে যায়।

বিকাশ লোনের সুদের হার কত?

বিকাশ লোনের সুদের হার নির্ভর করে লোনের পরিমাণ এবং পরিশোধের সময়ের উপর। সাধারণত, এটি অন্যান্য লোনের চেয়ে একটু বেশি হয়ে থাকে।

বিকাশ থেকে লোন নিতে কি কি শর্ত লাগে?

বিকাশ থেকে লোন নিতে হলে আপনাকে নিয়মিত বিকাশ ব্যবহারকারী হতে হবে, আপনার বয়স ১৮ বছর বা তার বেশি হতে হবে, এবং আপনার জাতীয় পরিচয়পত্র থাকতে হবে।

বিকাশ লোন পরিশোধের শেষ তারিখ কিভাবে জানবো?

বিকাশ অ্যাপে আপনার লোনের তথ্যাবলী অংশে আপনি পরিশোধের শেষ তারিখ জানতে পারবেন। এছাড়াও, এসএমএস-এর মাধ্যমেও আপনাকে জানিয়ে দেওয়া হবে।

বিকাশ লোন পরিশোধ করতে না পারলে কি হবে?

সময়মতো লোন পরিশোধ করতে না পারলে আপনার উপর অতিরিক্ত চার্জ এবং জরিমানা আরোপ করা হতে পারে। এছাড়াও, আপনার ক্রেডিট স্কোর খারাপ হয়ে যেতে পারে, যা ভবিষ্যতে লোন পাওয়ার ক্ষেত্রে সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে।

আমি কিভাবে বুঝবো আমি লোন পাওয়ার যোগ্য?

আপনি বিকাশ অ্যাপের লোন অপশনে গিয়ে আবেদন করার চেষ্টা করুন। যদি আপনি যোগ্য হন, তাহলে আপনাকে লোনের জন্য আবেদন করার সুযোগ দেওয়া হবে।

বিকাশ লোন বাতিল করার নিয়ম কি?

যদি আপনার লোন অনুমোদন হয়ে যায় এবং আপনি তা বাতিল করতে চান, তাহলে দ্রুত বিকাশ হেল্পলাইন নম্বরে যোগাযোগ করুন। তবে, লোন বাতিল করার ক্ষেত্রে কিছু চার্জ প্রযোজ্য হতে পারে।

বিকাশ লোন নেওয়ার জন্য কি কোন জামানত প্রয়োজন?

না, বিকাশ লোন নেওয়ার জন্য কোনো জামানতের প্রয়োজন নেই।

বিকাশ লোন কিস্তি পরিশোধ করার নিয়ম কি?

বিকাশ লোন কিস্তি পরিশোধ করার নিয়ম হল বিকাশ অ্যাপ থেকে লোন পরিশোধ অপশনে গিয়ে আপনার কিস্তি পরিশোধ করতে পারবেন। এছাড়াও, অটো-ডেবিট অপশন চালু করে রাখলে আপনার একাউন্ট থেকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে কিস্তি কেটে নেওয়া হবে।

বিকাশ থেকে লোন (bkash theke loan nibo kivabe) নেওয়ার নিয়ম এখন আপনার হাতের মুঠোয়। সিটি ব্যাংক এবং বিকাশের এই যৌথ উদ্যোগ নিঃসন্দেহে একটি দারুণ সুযোগ, যা আমাদের দৈনন্দিন জীবনের আর্থিক সমস্যা সমাধানে সাহায্য করতে পারে। তবে, লোন নেওয়ার আগে এর শর্তাবলী, সুদ এবং পরিশোধের নিয়মাবলী ভালোভাবে জেনে নেওয়া উচিত।

Related Articles

Back to top button